হাত আট দশেক লম্বা গাছের ঈষ্যৎ বাঁকানো কাণ্ডের ঘাড় থেকে তিনটি অসমান শক্ত ডালের উপর ভর দিয়ে ছাতার মতো বরই গাছটি মেলে দিয়েছে মণ্ডপের উঠানে। যত না বরই ধরে তার চেয়ে ঢিল পড়ে বেশি। বারোয়ারি গাছ হলে যা হয়!
গত বছর বরই গাছের মাথায় লতিয়ে লতিয়ে স্বর্ণলতার বিস্তার এমন ঘন হয়েছিল যেন সোনালী চাঁদর ঢেকে রেখেছে সবুজ ঘাস। সে বছর ছোট ছোট সাদা ফুল এলেও বরই আর হয়নি। পাতার সাথে ঝরে পড়েছে ভ্রণফুল। সে বছর ঢিল পড়েছে কম। খুনসুটি হয়েছে কম। হল্লাও কম। বারোয়ারী গাছের বরইয়ের জীবনচক্র এদের সাথে গাঁটছড়া বাঁধা। ঢিল ছুঁড়ে কাঁচাপাকা বরই যত না পড়ে তার চেয়ে বেশি ঝরে পরে হল্লা আর খুনসুটির ভেতর বরই প্রাপ্তির আনন্দ। সে আনন্দ বাজারের ঝাঁকা থেকে বেছে বরই কেনাতে নেই।
তোমার মনে নেই গাছটির কথা? মণ্ডপ পেরিয়ে আমার বাসার গলির মুখে ঢুকতেই একবার একটা ইটের ঢিল তোমার কানের কাছে পড়ে রক্ত জমাট হয়ে ফুলে ছিল বেশ কিছুদিন। সে বার বরই আর হল্লা খুবই বাড় বাড়ন্ত ছিল। একদিন আমিও ঢিল ছুঁড়েছিলাম। ঝাঁক বাঁধা বরই গাছ দেখলেই হাত নিশপিশ করে। জিভে জল আসে। কী যেন কী স্বাদে টাকরায় লোল জিভ টসটস করে। ভয়ে অনেকদিন আমার বাড়িমুখী যে হওনি সেটা তোমার ব্যস্ততার ভান দেখেই বুঝেছিলাম।
এবার আর ভয় নেই। জিরো করে ছাঁটা চুলের মতো করে বরইয়ের বিস্তারিত ডালপালা ছেঁটে দিয়েছে কে যেন। কাণ্ডের উপর তিনটি অসমান কর্তিত ডাল হা করে আছে আকাশের দিকে। ঝাঁকড়া মাথা চুল ফেলে দিলে যেমন বিবর্ণ আর ফাঁকা ফাঁকা ক্যাবলাকান্তের মতো লাগে এখন তেমনি দেখাচ্ছি।
তুমি হাসছো বুঝি? হেসে না। বরইয়ের প্রতি আমার আবাল্য প্রেম। সেটুকু একটু শুনো। নুন আর গুড়ো মরিচ বাম তালুতে নিয়ে বরই খাবার যে উল্লাস সেটি তুমি মাংসল কুল বরইতে পাবে না। আপেল কুল নামে আজকাল খুব বিকাচ্ছে হাটে ঘাটে ফ্রুট'স স্টোরে। গোলাপি শরীরে হালকা সিঁদুরে রঙের আপেল কুলের স্ট্যাটাস উর্ধ্বমুখী। সে তুলনায় দেশি বরই ম্রিয়মান। ভাঙা খাঁচায় পড়ে থাকে অবজ্ঞায়।
টক বরই বা কষটে বরইয়ের মজাই আলাদা। সারা শরীর ঝাঁকিয়ে দেয় টকের দাপটে। চোখ বন্ধ হয়ে আসে। মুখের মানচিত্র মুচড়ানো কাগজের মতো হয়ে যায়। তবু মুখ গহ্বরে মরিচের রঙে লাল হয়ে যাওয়া নুনে কাঁচা টক বরই এপাশ ওপাশ করলেও ফেলতে কিন্তু ইচ্ছে করে না। জিভের সাথে এক্কা দোক্কা খেলে বরই। তখন কী যে ভালো লাগে সে কী তুমি জানো না? আর সেই তুমি কিনা বরই গাছের পাশ দিয়ে আমার বাড়িতে আসতে চাও না। বরই গাছের সাথে আড়ি নাকি আমার সাথে? জানিও।
যে কথা বলছিলাম–দুই ছেলের চুল কার্তিক শীলের কাছ থেকে জিরো করে ছাটিয়ে নিয়ে যখন বরই তলা দিয়ে ফিরছিলাম তখনই একবার কর্তিত বরই গাছের মাথার দিকে আরেক বার ছেলেদের মুণ্ডুর জিরো ছাটের দিকে তাকিয়ে হাসি পেলো। বরই গাছও আমার পুত্রদের বড়ই ক্যাবলাকান্ত লাগছিল।
নিজেও হেসেছি–মনে মনে। আর ঠিক তখনই কোটরটি চোখে পড়ল। আগে খেয়াল করিনি। গোল মতো কোটরে আধেক শরীর রেখে বাইরের দিকে দুই ঠোঁঠ ফাঁক করে নিষ্পলক তাকিয়ে আছেন তিনি। রোদের প্রতাপ চারদিকে। একটু জলের জন্য হয়ত তিনি কোটরের বাইরে হা করা মুখ রেখেছেন। চোখে মুখে ভীষণ আকুতি তার।
ওগো নগরবাসী জল দাও–একটু জল দাও।
কী গরমই না পড়েছে! এপ্রিলের খাড়া চৈত্রের রোদ। একটু এগিয়ে ছেলেদের দেখালাম আঙুল উঁচিয়ে–ওই যে তিনি–বসন্ত বৌরি। আমাদেরই পড়শী পাখি। চমৎকার ডাকে। কুরক...কুরক....কুরক করে যখন ডাকে অখন্ড নিঃশব্দের বুক তখন চিরে খান খান হয়ে ঝুরে পড়ে সমস্ত পাড়া।
তোমার চোখ পাখি দেখার চোখ নয়। একটু উঁচু ডালে বসা কোন পাখিই চেনো না। রঙও চোখে পড়ে না। কই কই...কোন ডালে কোন ডালে করতে করতে পাখি ফুরৎ। পাখি দেখা মানে আঁকা কোন পাখি দেখা না। পাখি দেখা মানে সচল পাখি দেখা। মুখে কীটপতঙ্গ বা খড়কুটো নিয়ে ওড়ে যাওয়া পাখি দেখা। ডানা ঝাপটাত ঝাপটাতে পাখি যখন ওড়ে এসে ডালে বসে খুঁজে তার ছানাটি তখন মা-পাখির উদ্বেগ দেখাই পাখি দেখা। অথবা হঠাৎ কোন শব্দে ছোট্ট পশমে ঢাকা বুকটি যখন থরথর করে কেঁপে ওঠে আরো আরো দূরে উড়ে চলে যায়; সেই চলে যাওয়া দেখাই পাখি দেখা।
আমি যে সব পাখি চিনি তা কিন্ত নয়। ডাক শুনেও চিনতে পারি না। চেনার জন্য চোখ আর মন জরুরি। ফিল্ড গাইডও। নাম ধরে ডাকাডাকির অভ্যাস আমাদের। কোন কিছু দেখে নামাঙ্কিত করতে না পারলে সেটি বড়ই অস্বস্তি। যাই বলো না ফিল্ড গাইডের প্রয়োজনীয়তা আছে।
বসন্ত বৌরির ডাক চিনেছি আমি। ব্রিডিং পিরিয়ডে সকাতর অবিরাম ডেকে কাছে টেনে নেয় নিজের সঙ্গিকে; যৌথতার বন্ধনে। জগৎ সংসার তো যৌথতারই বন্ধন। যৌথতার লীলা। যদি কখনো সময় পাও কান পেতে রেখো–শুনতে পাবে কুরক কুরক। এতো এতো শব্দের ক্যারাভানে পাখির ডাক শুনতে পাওয়া সত্যি ভাগ্যের ব্যাপার। তুমি যেখানে থাকো সেটি তো ধিঙ্গি ফ্লাটবাড়ি।
গাছ বলতে টবে লাগানো কাঁচা হলদে কসমস আর গোল গোল কয়েন প্লান্ট। ওপাশের রেলিঙে ঝুলে থাকা লতাগুল্ম। দেখতে ভারি লাগে বটে। তুমি যেমন কপালে দিকে চুলের এখানে সেখানে কায়দা করে কেটে রেখেছো ঝুমকো ফুলের মতো–তেমনি তোমার রেলিঙে ঝুলছে লতানো গুল্ম। ছাদে রেখেছো পুর্তলিকার বাহারি রঙের বিস্তার। দেখতে ভারি লাগে বটে তাতে মন সায় দেয় না। আর একেই তুমি বলো ছাদ বাগান। দারুন বলিহারি!
পাখির জন্য আশ্রয় চাই। পাখি রাজ্য চায় না। রাজধানী চায় না। হোক সে শহর বা প্রান্ত তার নিতান্তই অল্প স্বল্প দাবী। একটা গাছ। পাতার ভাঁজ। গাছের কাণ্ডে কোটর। সেটিও আমরা দিতে পারছি না। কী মস্ত উঠান তোমাদের ছিল! এখন সেখানে এতো এতো ইউনিট এতো এতো ফ্লোর গাড়ি পার্কিং–শুধু বাস্তুচ্যুত হলো কি না কয়েকটি আম জাম চালতা আর বয়সী নিমের শেকড়।
বসন্ত বৌরি'র ঘাস-সবুজের শরীরে সরু সরু সাদার আঁচড়। হয়তো এই কারণে কেউ কেউ দাগি বসন্ত বৌরি বলে। কোনটা খয়েরি। আমার পড়শী পাখি বলে তাকে খুব চিনি। তুমি কাছাকাছি থাকলে তোমাকে ডেকে এনে পরিচয় করিয়ে দিতাম। যে কোন পরিচিত জনকে আপন করে নেবার তোমার অসম্ভব ক্ষমতা দেখে খুব অবাক হই। নিশ্চয়ই বৌরিকে আপন করে নিতে তুমি।
এমনিতে মনের দরজা বন্ধই রাখো। কেউ তোমার মনের উঠানে ঢুকে পড়ুক দূরের কথা; উঁকি দিতেও দাও না। এমন তোমার প্রাইভেসি। অথবা যেই না পরিচয় ঘটল অমনি তাকে নিয়ে তোলে তোমার ভেতর বাড়ির ভেতর তোমার যে নিজস্ব এক ফালি উঠান আছে সেখানে। বড্ড অদ্ভূত তুমি!
ইচ্ছে করছিল তোমাকে সাথে নিয়ে আঁজলা ভরে মুখে জল ঢেলে দেই বসন্ত বৌরির হা করা মুখে। গরমে কোটরে থাকতে থাকতে কাতর হয়েই হয়তো আধেক শরীর বের করে রেখেছে। তবে গরমই একমাত্র কারণ নয়। এই সময় বসন্ত বৌরির ব্রিডিং পিরিয়ড।
এই সময়ে ঘাড় বুক নীচ পেট একটু ফুলে যায়। শ্বাস নিতেও কষ্ট হয়। এই জন্যই বুঝি হা করা মুখ নিয়ে আধেক শরীর কোটরে রেখে বসে আছে। চোখের ভেতর বড় কালোমনি একদম চুপ। যেমনটি প্রসূতি মায়েদের হয়। হাত পা ফুলে যায়। স্ফিত পেট নিয়ে না পারে একটু বসতে–না পারে দাঁড়িয়ে থাকতে। কাপড় আগলা হয়ে পড়ে।
এক দারুণ আনন্দ ও যন্ত্রণা তখন পোয়াতি মায়ের মনে খেলে যায়। এই খেলার অনুভব মা-পাখিই বোঝে–পোয়াতি মা-ই বোঝে। কী সম্ভব অসম্ভব সৃষ্টি সুখের উল্লাসে নাচে নারী মন। পুরুষ কি বোঝে? না অনুভব করে?
পুরুষ তাঁর পৌরুষের বরাতে হাতড়ে ফিরে তার উত্তরাধিকার। তার করায়ত্ত সম্পত্তির ভাবি পাহাড়াদার। কেননা সন্তানের কাছে রেখে যাবে সিন্দুকের চাবি। ধানীর হালট। আরও আরবি আর এসআর হলুদে কাগজের দলিল আর উত্তরের বন্দের জমির ম্যাপ। দখল মানচিত্রের সরকারি দাগ নং।
আমার সন্তানেরা আমার উত্তারাধিকার। পর্চার মালিক। যে সন্তানদের পাশে রেখে আঙুল উঁচিয়ে বসন্ত বৌরি দেখাচ্ছি একদিন এই ভুমিষ্ঠ সন্তানও কী তার সন্তানকে চিনাবে কোন গাছের গুঁড়ির কোটর বসে থাকা বসন্ত বৌরিকে?
কুরক...কুরক....কুরক করে করে যখন বসন্ত বৌরি খুঁজছিল তাঁর সঙ্গিরকে যৌথতার তালে নৃত্য করবে বলে। তখন মা-পাখি কী ভেবেছিল?
যৌবনের উদ্দমতা?
নাকি নারীত্ব?
মাতৃভাব?
হা করা মুখে সকাতর এই চোখ শুধু বসন্ত বৌরির নয়; এই চোখ এই সকাতর চোখ আমার সন্তানের মায়ের চোখেও দেখেছি। আর বাবা-পাখিকে তো কোথাও দেখছি না। সকাতর তৃষ্ণ নিয়ে মা-পাখি একা বসে আছে আধেক শরীর কোটরে রেখে আধেক বাইরে; হা মুখ করে; একটু জলের জন্য। একটু জল দাও জল দাও ওগো নগর বাসী।
সেদিন আমি পোয়াতি স্ত্রীকে ওটিতে রেখে কোথায় ছিলাম? তার সকাতর চাহনি আর ব্যথায় কুঁকড়ে ওঠা খিঁচুনি আমি দেখিনি। কোথায় গেছিলাম? তৃষ্ণায় সেও কী বসন্ত বৌরির মতো ছিল উচাটন? আমি কোথায় ছিলাম?
কতজনই খুঁজে খুঁজে হয়রান হয়েছে। আমি পুরুষ। হলদে হয়ে যাওয়া পর্চা নিয়ে আমি দাঁড়িয়ে ছিলাম আমার বাস্তুভিটার চৌহদ্দির ভেতর।
এই লেখকের আরও লেখা...
স্থানিকতার চিহ্ন ।। জ্যোতি পোদ্দার
7 Comments
লেখাটা পড়তে পড়তে যেন চলে গেলাম নানাবাড়ির বড় পুকুর পাড়ের বরই গাছের নিচে।
ReplyDeleteইশ কত ঢিল ছুঁড়েছি, তার হিসেব নেই।
লেখকের মতো আমারও "ঝাঁক বাঁধা বরই গাছ দেখলেই হাত নিশপিশ করে"!
একটা লাইনের কথা না বললেই নয়- "টক বরই বা কষটে বরইয়ের মজাই আলাদা, সারা শরীর ঝাঁকিয়ে দেয় টকের দাপটে।" পড়ার সাথে সাথে সমস্ত শরীর যেন ঝাঁকি দিয়ে উঠল। মুখবিব্বর ততক্ষণে লালায় পরিপূর্ণ। আর এখানেই লেখকের সার্থকতা।
বসন্ত বৌরি আমার পরিচিত পাখি নয়। কিন্তু পাখির জীবনযাত্রার যে ছবি লেখক এঁকেছেন তা সত্যিই দারুণ।
ও হ্যা, তোমাকে উদ্দেশ্য করে যে কথাটা লেখক বলতে চেয়েছেন সেটা পড়ে তুমি গলে যেয়ো না কিন্তু। কারন এই লেখা পড়ে আমিই গলে গিয়েছি।
পড়তে পড়তে কোথায় যেন হারিয়ে গেলাম। আহ্, এত প্রসান্তি!
ReplyDelete১.
ReplyDelete'পাখির জন্য আশ্রয় চাই। পাখি রাজ্য চায় না। রাজধানী চায় না। হোক সে শহর বা প্রান্ত তার নিতান্তই অল্প স্বল্প দাবী। একটা গাছ। পাতার ভাঁজ। গাছের কাণ্ডে কোটর। সেটিও আমরা দিতে পারছি না। কী মস্ত উঠান তোমাদের ছিল! এখন সেখানে এতো এতো ইউনিট এতো এতো ফ্লোর গাড়ি পার্কিং–শুধু বাস্তুচ্যুত হলো কি না কয়েকটি আম জাম চালতা আর বয়সী নিমের শেকড়।'
২.
'পুরুষ তাঁর পৌরুষের বরাতে হাতড়ে ফিরে তার উত্তরাধিকার। তার করায়ত্ত সম্পত্তির ভাবি পাহাড়াদার। কেননা সন্তানের কাছে রেখে যাবে সিন্দুকের চাবি। ধানীর হালট। আরও আরবি আর এসআর হলুদে কাগজের দলিল আর উত্তরের বন্দের জমির ম্যাপ। দখল মানচিত্রের সরকারি দাগ নং।'
এরূপ খণ্ডে খণ্ডে কতো সুন্দরভাবে উঠে এল নিসর্গ-চরাচরে নিয়ত ঘটে থাকা ইউনিট্রুথ ব্যাপারগুলো, কী প্রাণজ শৈলীপূর্ণ ভাষায়। দারুণ, মুগ্ধতাছাওয়া গদ্যপ্রকৃতি আপনার। শ্রদ্ধা ও শুভ কামনা।
কতকাল কবির কলমের কারিশমার কাতরতায় কাবু হয়ে আছি। এরই মধ্যে আবার নতুন এক মায়াবী যাদুর মিথষ্ক্রিয়ায় আটকে ফেলা হল এই দীন পাঠককে।
ReplyDeleteশুরুতে ভেবেছিলাম— এইতো গা সয়ে যাওয়া চিরচেনা সাম্প্রদায়িক দাঙ্গার প্রতিচ্ছবি উঠে আসছে। আবার মনে হচ্ছিল— পুঁজিবাদী অর্থনীতির উল্লম্ফনের ডিটেইল তথ্যচিত্র। আবার এও মনে হচ্ছিল— শহুরে মেকি ভঙ্গুর ঠুনকো বায়োনিক আভিজাত্যের তুলনামূলক প্রতিচিত্র এঁকে যাচ্ছেন।
আমি এই নিবন্ধের যতটুকু ধরতে পেরেছি আর যতটুকু ধরতে পারিনি তার মধ্যে যতটুকু ফারাক ততটুকুই এই লেখার সৌন্দর্যরূপে এই অবোধ পাঠককে গভীর ঘোরে আবিষ্ঠ করে রাখবে বসন্ত বৌরি'র কুরক.. কুরক... কুরক....
খুশি হলাম। চমৎকার।
Deleteবসন্ত বৌরি সুন্দর শিরোনামে নিসর্গ - মাতৃত্ব- উত্তরাধিকার ইত্যাদি ধরে চমৎকার গল্পবুনন।
ReplyDeleteখুব সুন্দর লেখা। পড়ে অফুরন্ত ভালো লাগলো।অসাধারণ লেখেন,দাদা 💕।
ReplyDelete