অভাব
হুট কোরে তুমি হাত ধরে নিয়ে যাচ্ছো তোমার শোবার ঘরে। আমি বললাম–ক্ষুধা পেলে কোনো কিছুই ভালো লাগে না; না তুমি, না অন্য কিছু। অথচ তুমি নাকি আমার জন্য না খেয়ে জয়নুলের 'দূর্ভিক্ষ' ছবির দেয়ালে তাকিয়ে থাকো। এটা জানার পর থেকে আমার আর ক্ষুধা লাগে না!
সাইক্লোন
একা হয়ে গেলেই মানুষ বেশি কথা বলে! এই যে আমি–কথাদের সাইক্লোনে উড়ে যাচ্ছি তোমাকে ভিষণরকম আঁকড়ে ধরছি; সাইক্লোন থেমে গেলে আবার আমি তোমাতেই ভেসে চলেছি...
জ্বরালাপ!
অগ্নিস্নাত এই বিষাদী পৃথিবীর কাঠকয়লায় জ্বলে ওঠে জবা ফুলের দিন; আমি তখন উদবাস্তু হয়ে মরুদ্যানে। বালুকাময় দুপুরের মুচকিহাসিতে দেখি–আমার উদভ্রান্ত দিনের বিষাদী অনুগল্প!
কিছু শোক আমরা কাটিয়ে উঠতেই পারি
ক্ষয়ে যাওয়া জীবন থেকে খসে পড়া তারার মতো স্তম্ভিত আকাশ হয়ে দিব্যি কাটিয়ে দিচ্ছি।
মেঘেদের অনুযোগের বৃষ্টি হতে না পারা আক্ষেপ রয়ে গেলে হঠাৎ সিনেম্যাটিক দৃশ্যে ধারণ করতে থাকে যে গান, জড়িয়ে থাকা প্রেম–শিকল হয়ে আটকে আছো কার গলায় হারিয়ে প্রেম।
0 Comments